স্টাফ রিপোর্টারঃ
দলীয় ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল ভবানীপুর ইউনিয়ন শাখার সদস্য সচিব মোঃ হাফিজ উল্যাহ ভূঁইয়াকে ভবানীপুর ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব পদ থেকে অব্যহতি প্রদান করা হয়েছে।
জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল দৌলতখান উপজেলা শাখার আহবায়ক ও সদস্য সচিব বিষয়টা নিশ্চিত করেন।
এই হাফিজ উল্লাহ’র রয়েছে কু-কর্ম দৌলতখান বাজারের কাঠ পট্রি মাদ্রাসায় চাকরি করা অবস্থায় যথাযথ ভাবে ক্লাস করতেন না, ক্লাসে ছাত্রদের মারধর ও বাজে আচরণ করে, এতে করে অভিবাবকদের অভিযোগের কারণে তাকে কমিটির মাদ্রাসার থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। পরবর্তীতে হাফিজ উল্লাহ বিএনপির কিছু নেতৃবৃন্দের সুপারিশে পুনঃনিয়োগ পায়। এবার সে আগের চেয়েও বেশি অনিয়ম শুরু করে এবং মাদ্রাসার চেকবই ও সীল লুকিয়ে ফেলে যা পরবর্তীতে দিতে বাধ্য হয়। নিজের অপকর্ম ঢাকতে উক্ত মাদ্রাসার স্বনামধন্য মুহতামিম’র নামে বিভিন্ন জায়গায় আর্থিক অভিযোগ তোলার চেষ্টা করে। তার এ সমস্ত অপকর্মের কারণে মাদ্রাসার শূরা কাউন্সিলে তার সমুদয় পাওনা পরিশোধের ভিত্তিতে তাকে চাকুরী থেকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেয়া। এর ফলে সে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদ্রাসার সভাপতি ও মুহতামিমকে নিয়ে ফেসবুকে ও গত ০৭ জুন ২০২৪ তারিখে “আজকের ক্রাইম নিউজ” পত্রিকায় মিথ্যা নিউজ করে মানহানির মতো ঘটনা ঘটায়। তার কোনো এক আত্মীয় মাদ্রাসার উন্নয়ন কাজের জন্য তার মাধ্যমে দান করেছে এখন সেই দানের টাকাও ফেরত চায়।
এদিকে আজকে বেলা এগারোটা বারোটার দিকে প্লাস্টিক পাইপ হাতে করে নিয়ে আসে মুহতামিম হুজুর কে মারার জন্য, তখন ছাত্ররা হাফিজ উল্লাহকে উল্টো ধাওয়া করে এবং মিছিল সহকারে ইউএনও অফিসে চলে যায়। তখনই বিএনপির সিনিয়র কিছু নেতৃবৃন্দ পিছনে পিছনে ছুটে যায় এবং মিছিলকারী ছাত্রদের বুঝিয়ে ফিরিয়ে আনেন।